প্রাথমিক শিক্ষার ডিজিটাল কন্টেন্ট সম্ভার- চতুর্থ শ্রেণি/Digital contents for class four
প্রাথমিক শিক্ষার ডিজিটাল কন্টেন্ট সম্ভার- চতুর্থ শ্রেণি। আস্-সালামু আলাইকুম। সম্মানিত পাঠক, সরকারি-বেসরকারি প্রজ্ঞাপন ও চিঠি-পত্র সমৃদ্ধ এ বাংলা ব্লগ সাইটে আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি।
প্রিয় পাঠক, আপনি যদি আমার এ www.allgazettes.com সাইটে নতুন এসে থাকেন; তাহলে, সাইটে প্রতিনিয়ত প্রকাশিত নতুন পোষ্টের আপডেট পেতে-প্লিজ, সাইটের “ফেসবুক পেজে” লাইক দিয়ে সাইটটির সঙ্গেই থাকুন।
আর যদি ইতোমধ্যে আপনি “ফেজবুক পেজে” লাইক দিয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে আবারও স্বাগত জানাচ্ছি বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রজ্ঞাপন ও চিঠি-পত্র একত্রে, একসঙ্গে পাবার এ পাঠকপ্রিয় বাংলাদেশী বাংলা ব্লগে। আশা করি, পরবর্তীতে আবারও এসে ধন্য করবেন “সকল গেজেট এক ঠিকানায়” শিরোনামের এ বাংলা ব্লগে।
প্রিয় পাঠক, আপনি যদি আমার এ www.allgazettes.com সাইটে নতুন এসে থাকেন; তাহলে, সাইটে প্রতিনিয়ত প্রকাশিত নতুন পোষ্টের আপডেট পেতে-প্লিজ, সাইটের “ফেসবুক পেজে” লাইক দিয়ে সাইটটির সঙ্গেই থাকুন।
আর যদি ইতোমধ্যে আপনি “ফেজবুক পেজে” লাইক দিয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে আবারও স্বাগত জানাচ্ছি বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রজ্ঞাপন ও চিঠি-পত্র একত্রে, একসঙ্গে পাবার এ পাঠকপ্রিয় বাংলাদেশী বাংলা ব্লগে। আশা করি, পরবর্তীতে আবারও এসে ধন্য করবেন “সকল গেজেট এক ঠিকানায়” শিরোনামের এ বাংলা ব্লগে।
পাঠক, আপনাদের সকলের চাহিদার প্রতি লক্ষ্য রেখে এ ব্লগে আয়োজন করেছি-প্রাথমিক শিক্ষার অফিস আদেশ ও পত্র, প্রাথমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন, মাধ্যমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পত্র, উচ্চ শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পত্র, শিক্ষকদের বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল, শিক্ষকদের পেশাগত প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক প্রজ্ঞাপন ও পত্র, পাঠ্য বইয়ের ই-সংষ্করণ, ধর্মীয় ই-বুকসমূহ, আইন ও বিধিমালার ই-বুকসমূহ, জাতীয় পরিচয় পত্র বিষয়ক প্রজ্ঞাপন, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনের প্রজ্ঞাপন ও পত্র, জাতীয় বেতন স্কেলসমূহ, বিভিন্ন আর্থিক সুবিধার প্রজ্ঞাপন ও পত্রসহ বিভিন্ন ধরনের সরকারি-বেসরকারি গুরূত্বপূর্ণ গেজেট, পরিপত্র ও পত্রাদি। এবার আসা যাক, আজকের পোষ্টের কথায়।
------------------------
আরও দেখুন-
------------------------
প্রাথমিক শিক্ষার ডিজিটাল কন্টেন্ট সম্ভার- চতুর্থ শ্রেণি।
সূত্র: http://digitalcontent.ictd.gov.bd/
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রণীত প্রাথমিক শিক্ষাক্রমের (প্রথম-পঞ্চম শ্রেণি) আলোকে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ক (১৭টি বইয়ের) ইন্টারঅ্যাকটিভ মাল্টিমিডিয়া ডিজিটাল শিক্ষা কন্টেন্ট তৈরি করা এই কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য। পাঠ্যপুস্তকের ধারণাসমূহ আরো আকর্ষণীয় ও সহজবোধ্য করতে বাংলাদেশ প্রেক্ষাপট অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের ছবি, চার্ট, ডায়াগ্রাম, অডিও, ভিডিও সহ মাল্টিমিডিয়া উপকরণসমূহ সংযোজন করে এ্যানিমেশনের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হচ্ছে। বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিষয়ভিক্তিক শিক্ষক, প্রশিক্ষক, প্যাডাগোজি বিশেষজ্ঞ, এডুকেশন সেক্টর বিশেষজ্ঞ, চাইল্ড সাইকোলজিস্ট, কালার, প্রোগ্রামিং ও এনিমেশন বিশেষজ্ঞদের সরাসরি অংশগ্রহণ ও মতামতের ভিত্তিতে প্রতিটি অধ্যায়ের কাংখিত শিখনফলের আলোকে এই ডিজিটাল শিক্ষা কন্টেন্টসমূহ প্রস্তুত করা হচ্ছে। এর ফলে -
১. কন্টেন্টসমূহ শ্রেণিকক্ষে ব্যবহারের মাধ্যমে পাঠ্যবিষয়কে সহজ এবং শিখন-শেখানো প্রক্রিয়াকে অংশগ্রহণমূলক, আকর্ষণীয় ও আনন্দদায়ক করবে
২. কন্টেন্টসমূহ শ্রেণিকক্ষে ব্যবহারের মাধ্যমে শ্রেণিকক্ষকে শিক্ষার্থী কেন্দ্রিক শ্রেণিকক্ষে পরিণত করা
৩. পাঠদানকে অধিকতর মনযোগ-আকর্ষন করা এবং বিষয়ভিত্তিক ধারণা স্পষ্ট করা ও উন্নততর প্রয়োগ
৪. পাঠ্য সম্পর্কে শিক্ষকের অনুধাবন বৃদ্ধি
৫. শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উভয়ের জন্য স্ব-শিক্ষণের ব্যবস্থা করা
৬. আধুনিক কম্পিউটার প্রযুক্তির সাথে প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের পরিচিত করানো
একটা জাতির উন্নতির চাবিকাঠি হল শিক্ষা। জ্ঞান, মেধা ও মননে আধুনিক এবং চিন্তা-চেতনায় অগ্রসর একটি সুশিক্ষিত জাতিই একটি দেশকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিতে পারে। আধুনিক যুগের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে স্থান করে নিয়েছে প্রযুক্তি। শিক্ষার অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বর্তমানে সারা বিশ্বব্যাপী। জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০, জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নীতিমালা ২০০৯ ও ৭ম পঞ্চবাষির্কী পরিকল্পনায় আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় কম্পিউটার, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম ও তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার অগ্রাধিকার হিসেবে বিবেচিত।
সকলের জন্য মানসম্মত শিক্ষা, আধুনিক ও যুগোপযোগী শিক্ষা, কম্পিউটারসহ আধুনিক প্রযুক্তি ও তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক শিক্ষা লাভ এবং তা আয়ত্ত ও প্রয়োগ করা সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। এছাড়াও জাতিসংঘ গৃহীত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা’য় (এসডিজি) সকলের জন্য টেকসই গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষার উপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রে পরিবর্তন বর্তমান যুগের জন্য সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও অগ্রাধিকারের বিষয়। টেকসই গুণগত মানসম্মত শিক্ষায় মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম ও ডিজিটাল শিক্ষা কন্টেন্টের ভূমিকা আজ সর্বজনস্বীকৃত।
শিশুদের শিক্ষার পরিবেশ, পাঠদান পদ্ধতি ও বিষয়বস্তু আকর্ষণীয় ও আনন্দময় করে তোলা অতি জরুরি। মুখস্থ বিদ্যার পরিবর্তে বিকশিত চিন্তাশক্তি, কল্পনাশক্তি এবং অনুসন্ধিৎসু মননের অধিকারী হয়ে সকল শিক্ষার্থী যাতে প্রতিস্তরে মানসম্পন্ন প্রান্তিক যোগ্যতা অর্জন করতে পারে তা নিশ্চিত করতে ডিজিটাল শিক্ষা কন্টেন্টের ব্যবহার অত্যাবশ্যক। দেশজ আবহ ও উপাদান সমপৃক্ততার মাধ্যমে শিক্ষাকে শিক্ষার্থীর চিন্তা-চেতনা ও সৃজনশীলতার উজ্জীবন এবং তার জীবন-ঘনিষ্ঠ জ্ঞান বিকাশে সহায়ক।
জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থায় ও মানব জীবনে প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব সর্বাধিক ও গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত। শিক্ষার এই স্তর পরবর্তী সকল স্তরের ভিত্তি সৃষ্টি করে বলে যথাযথ মানসম্পন্ন উপযুক্ত প্রাথমিক শিক্ষা অপরিহার্য। বিদ্যালয়ে আনন্দময় অনুকূল পরিবেশ শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের সহায়ক। এলক্ষ্যে উন্নতবিশ্বে শিক্ষার একেবারে প্রাথমিক স্তর থেকেই কম্পিউটারকে শিক্ষাদানের উপকরণ (ঞড়ড়ষ) হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সরকার ইতিমধ্যে কম্পিউটারকে শিক্ষাদানের উপকরণ (ঞড়ড়ষ) হিসেবে ব্যবহারের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে নানারকম উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রায় ১৫০০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটি করে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন করা হয়েছে এবং পর্যায়ক্রমে দেশের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটি করে মিল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। কিন্তু গুণগত মানসম্পন্ন ও যথাযথ মাল্টিমিডিয়া শিক্ষা কন্টেন্টের অপ্রাপ্যতা এই উদ্যেগের কাক্সিক্ষত প্রত্যাশা পূরণে বাধাগ্রস্তÍ করতে পারে। আলোচ্য কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে সরকারি ও বেসরকারি সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্থাপিত মিল্টিমিডিয়া ক্লাসরুমে একই মানের মাল্টিমিডিয়া শিক্ষা কন্টেন্ট ব্যবহারের সুযোগ সৃষ্টি করবে। কর্মসূচিটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে সরকারের রূপকল্প ২০২১: ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে সহায়ক হিসেবে কাজ করবে।
সকলের জন্য মানসম্মত শিক্ষা, আধুনিক ও যুগোপযোগী শিক্ষা, কম্পিউটারসহ আধুনিক প্রযুক্তি ও তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক শিক্ষা লাভ এবং তা আয়ত্ত ও প্রয়োগ করা সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। এছাড়াও জাতিসংঘ গৃহীত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা’য় (এসডিজি) সকলের জন্য টেকসই গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষার উপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রে পরিবর্তন বর্তমান যুগের জন্য সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও অগ্রাধিকারের বিষয়। টেকসই গুণগত মানসম্মত শিক্ষায় মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম ও ডিজিটাল শিক্ষা কন্টেন্টের ভূমিকা আজ সর্বজনস্বীকৃত।
শিশুদের শিক্ষার পরিবেশ, পাঠদান পদ্ধতি ও বিষয়বস্তু আকর্ষণীয় ও আনন্দময় করে তোলা অতি জরুরি। মুখস্থ বিদ্যার পরিবর্তে বিকশিত চিন্তাশক্তি, কল্পনাশক্তি এবং অনুসন্ধিৎসু মননের অধিকারী হয়ে সকল শিক্ষার্থী যাতে প্রতিস্তরে মানসম্পন্ন প্রান্তিক যোগ্যতা অর্জন করতে পারে তা নিশ্চিত করতে ডিজিটাল শিক্ষা কন্টেন্টের ব্যবহার অত্যাবশ্যক। দেশজ আবহ ও উপাদান সমপৃক্ততার মাধ্যমে শিক্ষাকে শিক্ষার্থীর চিন্তা-চেতনা ও সৃজনশীলতার উজ্জীবন এবং তার জীবন-ঘনিষ্ঠ জ্ঞান বিকাশে সহায়ক।
জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থায় ও মানব জীবনে প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব সর্বাধিক ও গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত। শিক্ষার এই স্তর পরবর্তী সকল স্তরের ভিত্তি সৃষ্টি করে বলে যথাযথ মানসম্পন্ন উপযুক্ত প্রাথমিক শিক্ষা অপরিহার্য। বিদ্যালয়ে আনন্দময় অনুকূল পরিবেশ শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের সহায়ক। এলক্ষ্যে উন্নতবিশ্বে শিক্ষার একেবারে প্রাথমিক স্তর থেকেই কম্পিউটারকে শিক্ষাদানের উপকরণ (ঞড়ড়ষ) হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সরকার ইতিমধ্যে কম্পিউটারকে শিক্ষাদানের উপকরণ (ঞড়ড়ষ) হিসেবে ব্যবহারের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে নানারকম উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রায় ১৫০০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটি করে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন করা হয়েছে এবং পর্যায়ক্রমে দেশের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটি করে মিল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। কিন্তু গুণগত মানসম্পন্ন ও যথাযথ মাল্টিমিডিয়া শিক্ষা কন্টেন্টের অপ্রাপ্যতা এই উদ্যেগের কাক্সিক্ষত প্রত্যাশা পূরণে বাধাগ্রস্তÍ করতে পারে। আলোচ্য কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে সরকারি ও বেসরকারি সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্থাপিত মিল্টিমিডিয়া ক্লাসরুমে একই মানের মাল্টিমিডিয়া শিক্ষা কন্টেন্ট ব্যবহারের সুযোগ সৃষ্টি করবে। কর্মসূচিটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে সরকারের রূপকল্প ২০২১: ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে সহায়ক হিসেবে কাজ করবে।
সম্মানীত পাঠক, প্রাথমিক শিক্ষার ডিজিটাল কন্টেন্ট ব্যবহার করবার আগে অবশ্যই নিচের ধাপ/বিষয় আমাদের অনুসরণ করে আগাতে হবে।যেমন-
১. নিচের প্রতিটি শিরোনাম/লিঙ্কে ক্লিক করলে আমরা কাঙ্খিত কন্টেন্ট পেজে যেতে পারবো।
২. এরপর প্রতিটি কন্টেন্টের আমরা পাঠ বিভাজন (পাঠ-১, পাঠ-২, পাঠ-৩ ইত্যাদি) দেখতে পাবো।
৩. এই পাঠ বিভাজনগুলোতে আমরা ক্লিক করে প্রতিটি পাঠ আলাদা ভাবে দেখতে পাবো।
৪. এখানে প্রতিটি কন্টেন্টের আমরা ৩টি ডাউনলোড অপশন দেখতে পাবো। যেমন-
(ক) ডাউনলোড কম্পিউটার ভার্সন
(খ) ডাউনলোড মোবাইল ভার্সন এবং
(গ) ডাউনলোড ওয়েব ভার্সন
উক্ত পেইজে যাবার পর উপরের চিত্রের ন্যায় দেখতে তিনটি অপশনের যেকোনটিতে ক্লিক করে সংশ্লিষ্ট ভার্সনের কন্টেন্ট ডাউনলোড করা যাবে।
চতুর্থ শ্রেণির কন্টেন্ট লিঙ্কসমূহ:
প্রাথমিক শিক্ষার ডিজিটাল কন্টেন্ট সম্ভার- তৃতীয় শ্রেণি এখানে দেখুন
আর্টিকেলটি ভালো লাগলে লাইক ও শেয়ার করুন, প্লিজ।
কোন মন্তব্য নেই