দপ্তরীরা যে কয়দিন সেবা দিবেন, শুধু সে কয়দিনের সেবামূল্য পাবেন।
দপ্তরীরা যে কয়দিন সেবা দিবেন, শুধু সে কয়দিনের সেবামূল্য পাবেন।
চুক্তি অনুসারে প্রকৃত সেবাদানের তারিখ হতে যে কয়দিন সেবা দিয়েছেন সে কয়দিনের সেবামূল্য পাবেন। ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০০২ তারিখে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে জারীকৃত একটি পরিপত্রে জানানো হয় যে,
অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের ব্যয় ব্যবস্থাপনা বিভাগ-৩ শাখা এর পত্র নং-০৭,১৫৩,০২৯,০৭,০০,০১.২০১২-০১, তারিখঃ ০১.০১.২০১৯ মূলে জারীকৃত আউটসোর্সিং প্রক্রিয়ায় সেবা গ্রহণ নীতিমালা, ২০১৮ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং ৩৮.০০২,০১৫,০০,০০,০২৪, ২০১০-১১২৭, তারিখঃ ১৬.০৯.২০১৯ মূলে জারীকৃত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরী কাম প্রহরী পদে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে চুক্তিভিত্তিক জনবল সংগ্রহের সংশোধিত নীতিমালা-এর আলোকে জানানো যাচ্ছে যে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরী কাম প্রহরী পদটি আউটসোর্সিং পদ। নীতিমালা অনুযায়ী ইহা কোন সরকারী বেতনধারী চাকুরী বা পদ নয়। এ সব কর্মীর সেবামূল্য চুক্তি দ্বারা নির্ধারিত। তাই যতদিন কাজ করবেন ততদিনের সেবামূল্য চুক্তি মোতাবেক প্রাপ্য হবেন। এ ক্ষেত্রে মামলা বা অন্য কোন কারনে কাজ বা সেবা না দিয়ে থাকলে সেবামূল্য দেয়ার কোন সুযোগ নেই। চুক্তি অনুসারে প্রকৃত সেবাদানের তারিখ হতে যে কয়দিন সেবা দিয়েছেন সে কয়দিনের সেবামূল্য পাবেন। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরী কাম প্রহরীদের সেবামুলা প্রদানে বিভ্রান্তি দূর করার জন্য এবং সেবামূল্য প্রদানে জটিলতা নিরসনের জন্য নির্দেশক্রমে অবহিত করা হলো।
উল্লেখিত পরিপত্র-
--------------------------------------------------
আরও দেখুন-
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরী কাম প্রহরী পদেনিয়োগের সংশোধিত নীতিমালা, ২০১৯
------------------------------------------------
পোস্টের নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ‘‘ফেসবুক পেজে” লাইক দিয়ে রাখুন।
আর্টিকেলটি ভালো লাগলে নিচের ফেসবুক, টুইটার বা গুগল প্লাসে
শেয়ার করে আপনার টাইমলাইনে রেখে দিন। এতক্ষণ সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
কোন মন্তব্য নেই