Dear visitor, welcome to educational blog. Hope, see you again- thank you.

সরকারি কর্মচারী (নিয়মিত উপস্থিতি)বিধিমালা, ২০১৯ || Public servants (regular attendance) Rules, 2019. - সকল গেজেট এক ঠিকানায়

সরকারি কর্মচারী (নিয়মিত উপস্থিতি)বিধিমালা, ২০১৯ || Public servants (regular attendance) Rules, 2019.

সরকারি কর্মচারী (নিয়মিত উপস্থিতি)বিধিমালা, ২০১৯ || Public servants (regular attendance) Rules, 2019. সরকারি কর্মচারী (নিয়মিত উপস্থিতি)বিধিমালা, ২০১৯।  সম্মানীত ভিজিটর, সরকারি-বেসরকারি প্রজ্ঞাপন ও চিঠি-পত্র সমৃদ্ধ এ বাংলা ব্লগ সাইটে আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। অনুগ্রহপূর্বক, পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখুন।
প্রিয় পাঠক, আপনি যদি আমার এই অলগেজেটস ডট কম সাইটে নতুন এসে
থাকেন; তাহলে, সাইটে প্রতিনিয়ত প্রকাশিত নতুন পোষ্টের আপডেট পেতে-প্লিজ, সাইটের ফেসবুক পেজে” লাইক দিয়ে সাইটটির সঙ্গেই থাকুন। আর যদি ইতোমধ্যে আপনি “ফেজবুক পেজে” লাইক দিয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে আবারও স্বাগত জানাচ্ছি বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রজ্ঞাপন ও চিঠি-পত্র একত্রে, একসঙ্গে পাবার এ পাঠকপ্রিয় বাংলাদেশী বাংলা ব্লগে। আশা করি, পরবর্তীতে আবারও এসে ধন্য করবেন “সকল গেজেট এক ঠিকানায়” শিরোনামের এ বাংলা ব্লগে।
পাঠক, আপনাদের সকলের চাহিদার প্রতি লক্ষ্য রেখে এ ব্লগে আয়োজন করেছি-প্রাথমিক শিক্ষার অফিস আদেশ ও পত্র, প্রাথমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন, মাধ্যমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পত্র, উচ্চ শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পত্র, শিক্ষকদের বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল, শিক্ষকদের পেশাগত প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক প্রজ্ঞাপন ও পত্র, পাঠ্য বইয়ের ই-সংষ্করণ, ধর্মীয় ই-বুকসমূহ, আইন ও বিধিমালার ই-বুকসমূহ, জাতীয় পরিচয় পত্র বিষয়ক প্রজ্ঞাপন, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনের প্রজ্ঞাপন ও পত্র, জাতীয় বেতন স্কেলসমূহ, বিভিন্ন আর্থিক সুবিধার প্রজ্ঞাপন ও পত্রসহ বিভিন্ন ধরনের সরকারি-বেসরকারি গুরূত্বপূর্ণ গেজেট, পরিপত্র ও পত্রাদি। এবার আসা যাক, আজকের পোষ্টের কথায়।








--------------------------------------------------

আরও দেখুন-
--------------------------------------------------

সরকারি কর্মচারী (নিয়মিত উপস্থিতি)বিধিমালা, ২০১৯।


গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ২ ডিসেম্বর, ২০১৯ খ্রি: তারিখে “সরকারি কর্মচারী (নিয়মিত উপস্থিতি) বিধিমালা, ২০১৯” মন্ত্রণালয়ের ওয়েব সাইটে প্রকাশ করা হয়। এই ব্লগের সম্মানীত পাঠকদের উদ্দেশ্যে নিম্নে তা তুলে ধরা হলো।

  ১। শিরোনাম ও প্রবর্তন:
১) এই বিধিমালা “সরকারি কর্মচারী (নিয়মিত উপস্থিতি) বিধিমালা, ২০১৯” নামে  অভিহিত হইবে।
(২) ইহা অবিলম্বে কার্যকর হইবে।

 ২। সংজ্ঞা:
এই বিধিমালায় ব্যবহৃত শব্দ বা অভিব্যক্তিসমূহ সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৭ নং আইন) এ যে অর্থে ব্যবহৃত হইয়াছে সেই অর্থে প্রযোজ্য হইবে।

৩। বিনা অনুমতিতে কর্মে অনুপস্থিতি:
(১) উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি ব্যতিরেকে কোনো সরকারি কর্মচারী নিজ কর্মে অনুপস্থিত থাকিতে পারিবেন না ।

(২) উপবিধি (১) এর বিধান লঙ্ঘন করিলে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট কর্মচারীকে কারণ দৰ্শাইবার যুক্তিসংগত সুযোগ প্রদান করিয়া অনুপস্থিত কর্মচারীর প্রতিদিনের অনুপস্থিতির জন্য ১ (এক) দিনের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ কর্তন করিতে পারিবে।

৪। বিনানুমতিতে অফিস ত্যাগ:
১) উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি ব্যতিরেকে কোনো সরকারি কর্মচারী অফিস চলাকালীন অফিস ত্যাগ করিতে পারিবেন না:
তবে শর্ত থাকে যে, জরুরি প্রযয়োজনে কোনো সহকর্মীকে অবগতকরণপূর্বক অফিস ত্যাগ করা যাইবে এবং এই বিধিমালার তফসিল অনুযায়ী সংরক্ষিত রেজিস্টারে এইরূপ অফিস ত্যাগের কারণ, সময়, তারিখ, ইত্যাদি লিপিবদ্ধ করিতে হইবে।

(২) উপবিধি (১) এর বিধান লঙ্ঘন করিলে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট কর্মচারীকে কারণ দর্শাইবার যুক্তিসংগত সুযোগ প্রদান করিয়া এইরূপ প্রতি ক্ষেত্রের জন্য উক্ত কর্মচারীর ১ (এক) দিনের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ কর্তন করিতে পারিবে।

৫। বিলম্বে উপস্থিতি:
১) কোনো সরকারি কর্মচারী যুক্তিসংগত কারণ ব্যতীত বিলম্বে অফিসে উপস্থিত হইতে পারিবেন না।

(২) উপবিধি (১) এর বিধান লঙ্ঘন করিলে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট কর্মচারীকে কারণ দর্শাইবার যুক্তিসংগত সুযােগ প্রদান করিয়া প্রতি ২ (দুই) দিনের বিলম্বে উপস্থিতির জন্য উক্ত কর্মচারীর ১ (এক) দিনের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ কর্তন করিতে পারিবে।

৬। অপরাধের পুনরাবৃত্তির জন্য দণ্ড:
কোনো সরকারি কর্মচারী ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে বিধি ৩, ৪ ও ৫ এ বর্ণিত অপরাধ একাধিকবার করিলে, উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ উক্ত কর্মচারীর সর্বোচ্চ ০৭ (সাত) দিনের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ কর্তন করিতে পারিবে ।

৭। পুনর্বিবেচনা:
(১) বিধি ৩, ৪, ৫ ও ৬ এর অধীন কোনো সরকারি কর্মচারীর বেতন কর্তনের আদেশ প্রদান করা হইলে, সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মচারী ৩ (তিন) কার্যদিবসের মধ্যে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের নিকট উক্ত আদেশ পুনর্বিবেচনার জন্য আবেদন করিতে পারিবেন।

(২) উপবিধি (১) এর অধীন পুনর্বিবেচনার কোনো আবেদন করা হইলে, আদেশ প্রদানকারী কর্তৃপক্ষ, সংশ্লিষ্ট কর্মচারীকে শুনানির যুক্তিসঙ্গত সুযোগ প্রদান করিয়া প্রদত্ত আদেশ সংশোধন বা বাতিল করিতে পারিবে বা বহাল রাখিতে পারিবে।

(৩) পুনর্বিবেচনার আবেদন শুনানির ক্ষেত্রে সাক্ষ্যের সংক্ষিপ্তসার, প্রাপ্ত তথ্যাদি এবং সিদ্ধান্ত লিপিবদ্ধ করিতে হইবে।

৮। দন্ডের অর্থ কর্তন:







(১) সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মচারীর দণ্ডের অর্থ মাসিক বেতন হইতে কর্তনপূর্বক আদায় করিতে হইবে।

(২) সংশ্লিষ্ট কর্মচারী নিজের বেতন বিল নিজে উত্তোলনকারী হইলে, তাহাকে বেতন বিল হইতে দণ্ডের অর্থ কর্তন করিবার লিখিত নির্দেশ প্রদান করিতে হইবে এবং উক্ত নির্দেশের কপি সংশ্লিষ্ট হিসাবরক্ষণ অফিসে প্রেরণ করিতে হইবে এবং উক্ত কর্মচারী বেতন বিল হইতে দণ্ডের অর্থ কর্তন না করিলে সংশ্লিষ্ট হিসাবরক্ষণ অফিস উক্ত অর্থ কর্তনপূর্বক বিল পাশ করিবে।

(৩) সংশ্লিষ্ট কর্মচারী নিজের বিল নিজে উত্তোলনকারী না হইলে, তাহার বেতন হইতে দণ্ডের | অর্থ কর্তন করিবার লিখিত নির্দেশ প্রদান করিতে হইবে এবং উক্ত নির্দেশের কপি সংশ্লিষ্ট হিসাব শাখায় | প্রেরণ করিতে হইবে।

 '
 ৯।হেফাজত:
(১) সিভিল আপিল নং ৪৮/২০১১ এ সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগ কর্তৃক প্রদত্ত রায়ে সংবিধান (সপ্তম সংশোধন) আইন, ১৯৮৬ (১৯৮৬ সনের ১নং আইন) বাতিল ঘোষণাম “Executive Instruction No. SED/PS/82-103, dated the 14th September, j982" এবং এস, আর, ও, নং-১৫৪-আইন/৮৯, অতঃপর উক্ত Executive Instruction ও এস, আর, ও বলিয়া উল্লিখিত, বিলুপ্ত হইয়াছে।

(২) উক্তরূপ বিলুপ্ত হওয়া সত্ত্বেও-
(ক) উক্ত Executive Instruction ও এস, আর, ও এর অধীন যে সকল কার্যক্রম নিষ্পন্ন হইয়াছে উহা এই বিধিমালার অধীন নিম্পন্ন হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে; এবং
(খ) কোনো কার্যক্রম অনিষ্পন্ন থাকিলে উহা উক্ত Executive Instruction ও
এস, আর, ও এর অধীন নিষ্পন্ন করিতে হইবে।





পোস্টের নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে রাখুন।

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে নিচের ফেসবুক, টুইটার বা গুগল প্লাসে
শেয়ার করে আপনার টাইমলাইনে রেখে দিন। এতক্ষণ সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।







কোন মন্তব্য নেই

pollux থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.