প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার বৃত্তি সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন-২০১৫:
প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার বৃত্তি সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন-২০১৫/Primary Education Completion Examination Scholarship-2015. সম্মানিত পাঠক, পোস্টের মূল আলোচনায় যাবার আগে আপনাদের একটুখানি স্মরণ করিয়ে দিতে চাই “সকল গেজেট এক ঠিকানায়” শিরোনামের এ বাংলা ব্লগে আপনাদের জন্য আয়োজিত বিষয়বস্তুগুলোর মধ্যে রয়েছে
পাঠক, আপনাদের সকলের চাহিদার প্রতি লক্ষ্য রেখে এ ব্লগে আয়োজন করেছি-প্রাথমিক শিক্ষার অফিস আদেশ ও পত্র, প্রাথমিক
শিক্ষার প্রজ্ঞাপন, মাধ্যমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পত্র, উচ্চ শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পত্র,
শিক্ষকদের বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল, শিক্ষকদের পেশাগত প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল,
তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক প্রজ্ঞাপন ও পত্র,
পাঠ্য বইয়ের ই-সংষ্করণ, ধর্মীয় ই-বুকসমূহ, আইন ও বিধিমালার ই-বুকসমূহ, জাতীয়
পরিচয় পত্র বিষয়ক প্রজ্ঞাপন, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনের প্রজ্ঞাপন ও পত্র, জাতীয় বেতন স্কেলসমূহ, বিভিন্ন
আর্থিক সুবিধার প্রজ্ঞাপন ও পত্রসহ বিভিন্ন ধরনের সরকারি-বেসরকারি গুরূত্বপূর্ণ
গেজেট, পরিপত্র ও পত্রাদি। এবার আসা যাক, আজকের পোষ্টের কথায়।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একনেক সভার স্মারক নং পরি/একনেক/বাস্ত-১৭/২০০২/২২৪, তারিখ: ২৪/০৬/২০০২ এবং মহাপরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ, ঢাকা স্মারক নং ওএম/২৮-মেধাবৃত্তি/২০১২/৪০৪৮/৩ তারিখ: ২৭/০১/২০১৫ মোতাবেক প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা ২০১৪ এর ফলাফলের ভিত্তিতে প্রাথমিক বৃত্তি প্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীদের তালিকা প্রকাশ করা হলো এবং নিম্নবর্ণিত হার ও শর্ত সাপেক্ষে এতদসঙ্গে সংযুক্ত তালিকা অনুযায়ি ১ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখ হতে ৩ (তিন) বছরের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা ট্যালেন্টপুল ও সাধারণ বৃত্তি প্রদান করা হলো ।
বৃত্তি পরিচিতি
৫। পঞ্চম শ্রেণিতে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে দুই ধরনের বৃত্তি প্রদানের সংস্থান রাখা হয়েছেঃ
(ক) ট্যালেন্টপুল বৃক্তি- ২২,০০০টি ও
(খ) সাধারণ বৃত্তি - ৩৩,০০০টি।
৬(ক) উপজেলা/থানার মোট ট্যালেন্টপুল বৃত্তির সংখ্যা প্রদানের ক্ষেত্রে উপজেলা/থানার আওতাধীন প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ছাত্রছাত্রীদের সংখ্যার উপর ভিত্তি করে বৃত্তির সংখ্যা নির্ধারণ করা হয় (উপজেলা/থানার প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ছাত্রছাত্রীদের সংখ্যা X ২২০০০/ সারাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ডিআরভূক্তির মোট সংখ্যা)। মেধাক্রম অনুসারে উপজেলা/থানার মোট বৃত্তি সংখ্যার ৫০% ছাত্র ও ৫০% ছাত্রীদের মধ্যে বন্টন করা হয়েছে। অর্থাৎ সকল ট্যালেন্টপুল ও সাধারণ বৃত্তি প্রদানের ক্ষেত্রে ছেলে ও মেয়ের হার সমান সমান ।
খ. ট্যালেন্টপুল বৃত্তি বন্টনের পর প্রতি উপজেলা/থানার ইউনিয়ন/ওয়ার্ডের (সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভা) দুইজন ছাত্র ও দুইজন ছাত্রীর মধ্যে মেধানুসারে সাধারণ বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে। নির্ধারিত কোটা অনুযায়ী সাধারণ বৃত্তি এবং মেধাক্ৰম অনুসারে ট্যালেন্টপুল বৃত্তি প্ৰদান করা হয়েছে। তবে যে ইউনিয়ন/ওয়ার্ডে যোগ্য ছাত্রী পাওয়া যায়নি। সেক্ষেত্রে ছাত্রীর স্থলে ছাত্রকে বৃত্তি দেওয়া হয়েছে এবং অনুরূপভাবে যেখানে যোগ্য ছাত্র পাওয়া যায়নি। সেক্ষেত্রে ছাত্রের স্থলে ছাত্রীকে বৃত্তি দেওয়া হয়েছে। যে ওয়ার্ডে (পৌরসভা/সিটি কর্পোরেশনের অন্তর্ভুক্ত) যোগ্য ছাত্র/ছাত্রী পাওয়া যায়নি। সেক্ষেত্রে একই উপজেলা/থানার আওতায় যোগ্য ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে মেধাক্রম অনুসারে (সাধারণ বৃত্তি) পুনঃবন্টনপূর্বক সম্পূরক বৃত্তি প্রাপ্তদের তালিকা এতদসঙ্গে সংযোজন করা হয়েছে।
সম্মানিত পাঠক, উপরোক্ত “প্রজ্ঞাপনটি” সরাসরি দেখতে ও ডাউনলোড করে নিতে এখানে ক্লিক করুন।
আর্টিকেলটি ভালো
লাগলে নিচের ফেসবুক, টুইটার বা গুগল প্লাসে
শেয়ার করে আপনার
টাইমলাইনে রেখে দিন। এতক্ষণ সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
কোন মন্তব্য নেই