প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গ্রেডিং ছক:
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গ্রেডিং ছক/Grading form of Primary
School. সম্মানিত
পাঠক, পোস্টের মূল আলোচনায় যাবার আগে আপনাদের একটুখানি স্মরণ করিয়ে দিতে চাই “সকল
গেজেট এক ঠিকানায়” শিরোনামের এ বাংলা ব্লগে আপনাদের জন্য আয়োজিত বিষয়বস্তুগুলোর
মধ্যে রয়েছে-
“প্রাথমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন/পরিপত্র” ও “প্রাথমিক শিক্ষার অফিস আদেশ/পত্র”, “মাধ্যমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন/পত্র” ও “উচ্চ শিক্ষার প্রজ্ঞাপন/পত্র” “বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল” এবং “পেশাগত প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল” “তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক প্রজ্ঞাপন/পত্র” এবং “ডিজিটাল কন্টেন্টসমূহ” “পাঠ্য বইয়ের ই-সংষ্করণ” , “ধর্মীয় ই-বুকসমূহ” এবং “আইন ও বিধিমালার ই-বুকসমূহ”, “NID বিষয়ক প্রজ্ঞাপন/পত্র”, “জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনের প্রজ্ঞাপন/পত্র”, “জাতীয় বেতন স্কেলসমূহ, “বিভিন্ন আর্থিক সুবিধার প্রজ্ঞাপন/পত্র” “মুক্তিযোদ্ধাদের গেজেট ও তালিকা” ও “মুক্তিযোদ্ধা ভাতার প্রজ্ঞাপন/পত্র” এবং “সকল সেবার ফরম এক ঠিকানায়”সহ বিভিন্ন ধরনের গুরূত্বপূর্ণ গেজেট, পরিপত্র ও পত্রাদিসহ আরও অনেক গুরূত্বপূর্ণ বিষয়। এবার আসা যাক, পোস্টের মূল কথায়। বাংলাদেশের সকল প্সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে গুণগত মান অনুযায়ি চারটি (এ, বি, সি, ডি) শ্রেণিতে বিন্যস্ত করার সরকারি সিদ্ধান্ত রয়েছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়কে শ্রেণিভূক্তকরণের মাধ্যমে প্রতিটি বিদ্যালয়ের প্রকৃত চিত্র ফুটে ওঠে। এতে কোন্ বিদ্যালয়ের মান কোন্ পর্যায়ে তা জানা সম্ভব হবে এবং চাহিদা অনুযায়ি বিদ্যালয় পরিচালন বা উন্নয়নের জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা যাবে।প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গুণগত মান নিরূপণপূর্বক এ, বি, সি, ডি গ্রেডিং এর জন্য প্রাথমিক ও গণ শিক্ষা বিভাগ কর্তৃক ২২/১০/১৯৯৭ খ্রি: তারিখে প্রাগবি/প্রশা-৪/৪ঘ-১/৯৭/৭৯৬ নং স্মারকে নীতিমালা আকারে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। বর্ণিত নীতিমালায় উল্লেখিত কিছু কার্যক্রম বর্তমানে চালু নেই, আবার অনেক ধ্যান ধারনার উন্মেষ ঘটায় বিদ্যালয় ব্যবস্থপনাসহ শিখন-শেখানো কার্যক্রমেআবশ্যিকভাবে পরিবর্তন সাধিত গয়েছে। ফলে বিদ্যমান নীতিমালা যুগোপযোগী করা অপিহার্য হওয়ায় পরিমার্জিত নীতিমালা জারি করা হলো।
“প্রাথমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন/পরিপত্র” ও “প্রাথমিক শিক্ষার অফিস আদেশ/পত্র”, “মাধ্যমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন/পত্র” ও “উচ্চ শিক্ষার প্রজ্ঞাপন/পত্র” “বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল” এবং “পেশাগত প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল” “তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক প্রজ্ঞাপন/পত্র” এবং “ডিজিটাল কন্টেন্টসমূহ” “পাঠ্য বইয়ের ই-সংষ্করণ” , “ধর্মীয় ই-বুকসমূহ” এবং “আইন ও বিধিমালার ই-বুকসমূহ”, “NID বিষয়ক প্রজ্ঞাপন/পত্র”, “জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনের প্রজ্ঞাপন/পত্র”, “জাতীয় বেতন স্কেলসমূহ, “বিভিন্ন আর্থিক সুবিধার প্রজ্ঞাপন/পত্র” “মুক্তিযোদ্ধাদের গেজেট ও তালিকা” ও “মুক্তিযোদ্ধা ভাতার প্রজ্ঞাপন/পত্র” এবং “সকল সেবার ফরম এক ঠিকানায়”সহ বিভিন্ন ধরনের গুরূত্বপূর্ণ গেজেট, পরিপত্র ও পত্রাদিসহ আরও অনেক গুরূত্বপূর্ণ বিষয়। এবার আসা যাক, পোস্টের মূল কথায়। বাংলাদেশের সকল প্সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে গুণগত মান অনুযায়ি চারটি (এ, বি, সি, ডি) শ্রেণিতে বিন্যস্ত করার সরকারি সিদ্ধান্ত রয়েছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়কে শ্রেণিভূক্তকরণের মাধ্যমে প্রতিটি বিদ্যালয়ের প্রকৃত চিত্র ফুটে ওঠে। এতে কোন্ বিদ্যালয়ের মান কোন্ পর্যায়ে তা জানা সম্ভব হবে এবং চাহিদা অনুযায়ি বিদ্যালয় পরিচালন বা উন্নয়নের জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা যাবে।প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গুণগত মান নিরূপণপূর্বক এ, বি, সি, ডি গ্রেডিং এর জন্য প্রাথমিক ও গণ শিক্ষা বিভাগ কর্তৃক ২২/১০/১৯৯৭ খ্রি: তারিখে প্রাগবি/প্রশা-৪/৪ঘ-১/৯৭/৭৯৬ নং স্মারকে নীতিমালা আকারে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। বর্ণিত নীতিমালায় উল্লেখিত কিছু কার্যক্রম বর্তমানে চালু নেই, আবার অনেক ধ্যান ধারনার উন্মেষ ঘটায় বিদ্যালয় ব্যবস্থপনাসহ শিখন-শেখানো কার্যক্রমেআবশ্যিকভাবে পরিবর্তন সাধিত গয়েছে। ফলে বিদ্যমান নীতিমালা যুগোপযোগী করা অপিহার্য হওয়ায় পরিমার্জিত নীতিমালা জারি করা হলো।
১।
পরিমার্জিত নীতিমালায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মান যাচাইয়ের জন্য “প্রাথমিক বিদ্যালয় গ্রেডিং
ছক”-এ ১১টি ক্ষেত্রে ১০৯টি কার্যক্রম চিহ্নিত করা আছে। প্রতিটি কার্ক্রম বিবেচনায় নম্বর
প্রদানের জন্য “প্রাথমিক বিদ্যালয় গ্রেডিং ছক পেূরণ নির্দেশিকা” প্রণয়ন করা হয়েছে।
২।
প্রণীত নতুন “প্রাথমিক বিদ্যালয় গ্রেডিং ছক” ও “প্রাথমিক বিদ্যালয় গ্রেডিং ছক পেূরণ
নির্দেশিকা” অনুসরণপূর্বক দেশের প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয় মানের ক্রমানুযায়ি এ, বি, সি, ডি শ্রেণিতে গ্রেডিং করতে হবে।
৩।
নিম্নবর্ণিত তিন সদস্যের উপ-কমিটি প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয় মূল্যায়ন করবে।
(ক)
সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টারের সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার-আহ্বায়ক
(খ)
সহকারি ইন্সষ্ট্রাক্টর (ইউআরসি)/নিকটবর্তী অন্য বিদ্যালয়েরিএসএমসি সভাপতি (১ জন)-সদস্য
(গ)
প্রধান শিক্ষক (নিকটবর্তী অন্য বিদ্যালয়, ১ জন)-সদস্য।
৪।
উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয় মূল্যায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টারের
সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের উপ-কমিটি গঠন করবেন।
সম্মানিত পাঠক, উপরোক্ত “গ্রেডিং ছকটি”
সরাসরি দেখতে ও ডাউনলোড করে নিতে এখানে ক্লিক করুন। সবার জন্য শুভ কামনা রইলো-আল্লাহ
হাফিজ।
কোন মন্তব্য নেই