সরকারি কলেজের শিক্ষক বদলি/পদায়ন নীতিমালা-২০১৭:
সরকারি কলেজের শিক্ষক
বদলি/পদায়ন নীতিমালা-২০১৭/Government
College Teacher's Transfer / Dept. Policy-017.
সম্মানিত পাঠক,
পোস্টের মূল আলোচনায় যাবার আগে আপনাদের একটুখানি স্মরণ করিয়ে দিতে চাই “সকল
গেজেট
এক ঠিকানায়” শিরোনামের এ বাংলা ব্লগে আপনাদের জন্য আয়োজিত বিষয়বস্তুগুলোর মধ্যে
রয়েছে-
“প্রাথমিক
শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পরিপত্র” ও “প্রাথমিক
শিক্ষার অফিস আদেশ ও পত্র”, “মাধ্যমিক
শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পত্র” ও “উচ্চ
শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পত্র”, “বিষয়ভিত্তিক
প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল” এবং “পেশাগত
প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল” “তথ্য ওপ্রযুক্তি বিষয়ক প্রজ্ঞাপন ও পত্র” এবং “ডিজিটাল
কন্টেন্টসমূহ” “পাঠ্য
বইয়ের ই-সংষ্করণ” , “ধর্মীয়
ই-বুকসমূহ” এবং “আইন
ও বিধিমালার ই-বুকসমূহ”, “জাতীয়
পরিচয় বিষয়ক প্রজ্ঞাপন”, “জন্ম-মৃত্যু
নিবন্ধনেরপ্রজ্ঞাপন ও পত্র”, “জাতীয়
বেতন স্কেলসমূহ”, “বিভিন্ন
আর্থিক সুবিধার প্রজ্ঞাপন ও পত্র” “মুক্তিযোদ্ধাদের
গেজেট ও তালিকা” ও মুক্তিযোদ্ধা
ভাতার প্রজ্ঞাপন ও পত্র” এবং “সকল
সেবার ফরম এক ঠিকানায়”সহ বিভিন্ন ধরনের গুরূত্বপূর্ণ গেজেট, পরিপত্র ও পত্রাদিসহ আরও অনেক গুরূত্বপূর্ণ বিষয়। এবার আসা যাক, পোস্টের
মূল কথায়।
আবেদনের পদ্ধতি ও শর্তাবলি: নির্ধারিত মাসের ০১ থেকে
১৫ তারিখের মধ্যে অনুমোদিত ফরমে ই-মেইল যোগে বদলির আবেদন দাখিল করতে হবে। আবেদনের সাথে
সংশ্লিষ্ট/প্রয়োজনীয় কাগজ-পত্ৰাদি সংযুক্ত করা যাবে। নির্ধারিত সময়ের আগে বা পরে
দাখিলকৃত অথবা ই-মেইল ব্যতীত অন্য কোন উপায়ে প্রেরিত/পেশকৃত আবেদন কোনভাবেই বিবেচনা
করা হবে না;
নবনিয়োগপ্রাপ্ত
প্রভাষকগণ চাকরি দু’বছর হওয়ার পূর্বে ঢাকা
মহানগর এলাকায় বদলির জন্য আবেদন করতে পারবেন না।
স্বামী-স্ত্রী
উভয়ে চাকরিজীবী হলে স্বামী বা স্ত্রীর নিকটতম কর্মস্থলে বদলি/পদায়নের জন্য আবেদন
করা যাবে। তবে যেহেতু এ ধরনের কর্মকর্তার সংখ্যা অনেক, তাই বিষয়টি অধিকার হিসেবে গণ্য
করা যাবে না। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের সুবিধা এবং জনগণের সেবাপ্ৰাপ্তির বিষয়
একসাথে বিবেচনায় নিয়ে যৌক্তিক সিদ্ধান্ত প্ৰদান করা হবে; অবসর প্রস্তুতিমূলক ছুটিতে
যাওয়ার এক বছর পূর্বে কোন কর্মকর্তা-শিক্ষক তার সুবিধামত স্থানে বদলির জন্য আবেদন
করলে পদ শূন্য থাকা সাপেক্ষে অগ্ৰাধিকার ভিত্তিতে উক্ত আবেদন বিবেচনা করা হবে;
অসম্পূর্ণ
এবং সংগতিহীন তথ্য সম্বলিত আবেদন বিবেচনায় আনা হবে না।
আবেদন
নিস্পত্তি:
নির্ধারিত
মাসে প্রাপ্ত আবেদনসমূহ ঐ মাসের মধ্যে নিস্পত্তি করা হবে; বদলির জন্য প্রাপ্ত আবেদনসমূহ
যাচাই-বাছাই এবং সুপারিশ প্রণয়নের জন্য যথাক্রমে বাছাই কমিটি ও সুপারিশ প্রণয়ন কমিটি
নামে দুইটি কমিটি থাকবে। বাছাই কমিটি প্রাপ্ত আবেদনসমূহ যাচাই-বাছাইপূর্বক সঠিকভাবে
পেশকৃত আবেদনসমূহ বদলির সুপারিশ প্রণয়নের জন্য গঠিত কমিটির নিকট পেশ করবে:
সুপারিশ
প্রণয়ন কমিটির প্রস্তাব যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত হওয়ার পর বদলি/পদায়নের
আদেশ জারি করা হবে:
উপজেলা
পর্যায়ের কলেজসমূহের শূন্য পদে অগ্ৰাধিকারভিত্তিতে পদায়ন করা হবে।
বিবিধ:
সরকার জনস্বার্থে যে কোন সময় যে কোন কর্মকর্তাকে যে কোন স্থানে বদলি করতে পারবে:
এ
নীতিমালা জারির সাথে সাথে ইতোপূর্বে জারিকৃত এ সংক্রান্ত নীতিমালা বাতিল বলে গণ্য হবে।
সম্মানিত পাঠক, নীতিমালাটি অরিজিনাল ফর্মেটে সরাসরি দেখতে ও ডাউনলোড
করে নিতে এ লিঙ্কে ক্লিক করুন। সবার জন্য শুভ কামনা রইলো-আল্লাহ হাফিজ।
গেজেট এক ঠিকানায়” শিরোনামের এ বাংলা ব্লগে আপনাদের জন্য আয়োজিত বিষয়বস্তুগুলোর মধ্যে রয়েছে-
“প্রাথমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পরিপত্র” ও “প্রাথমিক শিক্ষার অফিস আদেশ ও পত্র”, “মাধ্যমিক শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পত্র” ও “উচ্চ শিক্ষার প্রজ্ঞাপন ও পত্র”, “বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল” এবং “পেশাগত প্রশিক্ষণ ও ম্যানুয়াল” “তথ্য ওপ্রযুক্তি বিষয়ক প্রজ্ঞাপন ও পত্র” এবং “ডিজিটাল কন্টেন্টসমূহ” “পাঠ্য বইয়ের ই-সংষ্করণ” , “ধর্মীয় ই-বুকসমূহ” এবং “আইন ও বিধিমালার ই-বুকসমূহ”, “জাতীয় পরিচয় বিষয়ক প্রজ্ঞাপন”, “জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনেরপ্রজ্ঞাপন ও পত্র”, “জাতীয় বেতন স্কেলসমূহ”, “বিভিন্ন আর্থিক সুবিধার প্রজ্ঞাপন ও পত্র” “মুক্তিযোদ্ধাদের গেজেট ও তালিকা” ও মুক্তিযোদ্ধা ভাতার প্রজ্ঞাপন ও পত্র” এবং “সকল সেবার ফরম এক ঠিকানায়”সহ বিভিন্ন ধরনের গুরূত্বপূর্ণ গেজেট, পরিপত্র ও পত্রাদিসহ আরও অনেক গুরূত্বপূর্ণ বিষয়। এবার আসা যাক, পোস্টের মূল কথায়।
কোন মন্তব্য নেই